আদা প্রতিদিন প্রায় প্রতি ঘরেই কোনো না কোনো ভাবে ব্যাবহার করা হয়। এরও অশেষ উপকার। আদার বিশেষ গুন হলো, এটি হাজমকারক। পেটে ভার হওয়া বা ক্ষুধা মন্দা হলে খাওয়ার ইচ্ছে থাকে না। এমন অবস্থা হলে কয়েককুচি আদা লবন সহযোগে চিবিয়ে খেলে খিদের উদ্রেক হবে ও খাওয়ার রুচি হবে। আদা নিয়মিত সেবন সর্দি – কাশি কফ, …
বহুবিধ রোগের প্রতিকারে যোয়ান ওষুধ হিসাবে বহু কাল ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশেষ করেছি পচন তন্ত্রের সুস্থতার জন্য যোয়ান ব্যবহার অত্যন্ত ফলপ্রদ।যোয়ানকে সাধারণভাবে বলা হয় জ্বর নাশক। মসামান্য জ্বরে বা স্বাভাবিক জ্বরে যোয়ান ব্যবহার করে উপকার পাওয়া যায়। পড়াসুতি মহিলাদের পক্ষে যোয়ান অত্যন্ত হিতকারী। রোগে ভোগে যোয়ানের ব্যবহার পেটে ব্যথা :যোয়ান, বিট লবন এবং হিং …
১* কচি বেগুন পুড়ে রোজ সকালে খালি পেটে একটু গুড় মিশিয়ে খেলে ম্যালেরিয়ার দরুন লিভার বেড়ে যাওয়া কমে যাবে, ২* লিভারের দোষের জন্য চেহারায় হলদেটে ভাব এলে তা ক্রমশ কমে যায়। ৩* যাদের ঘুম ভালো হয় না তাঁরা যদি একটু বেগুন পোড়ায় মধু মিশিয়ে সন্ধ্যাবেলা চেটে খান তাহলে তাঁদের রাত্রিবেলা ভালো ঘুম হবে। ৪* বেগুনের …
তরকারির খোসা ছাড়ালে তরকারীর খাদ্যগুন কমে যায়। খোসা ও খোসার নীচেই শরীরের পক্ষে মূল্যবান ভিটামিন ও খনিজ যার পুষ্টিগুন ভেতরের শাঁসের চেয়ে কম নয়। তরকারীর ভিটামিন নষ্ট না করবার কয়েকটি উপায় হল — ১: তরকারি কুটে পরে না ধুয়ে তরকারি কোটবার আগেই জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন ২: কুটে নেওয়ার পরে তরকারি জলে ভিজিয়ে …
লেবুর প্রধান উপাদান হল ভিটামিন সি। তাছাড়া সাইট্রেট রূপে থাকিসাইট্রিক অসিড, যা হল আলকালাইন। পটাশিয়াম, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন মিশে আলকালাইন এবং পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড তৈরী হয়। লেবুর মধ্যে যেসব পদার্থ থাকে তা সবই তীব্র বা উগ্র। তাই সব ধরণের জ্বরে লেবুর রস ভালো কাজ করে। লেবুর গুণাবলী অধিকাংশ লোকেই লেবুর গুনাগুন সম্পর্কে জানে না। আবার লেবুর …
রসুন কে বলা হয় সর্বরোগের ভেষজ। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে সর্বত্র রসুনের গুনাগুনের উচ্চ প্রসংসা করা হয়েছে। বহু প্রাচীন কাল থেকেই বিভিন্ন রোগের প্রতিকারের জন্য রসুনের ব্যাবহার প্রচলিত। রসুন বহু রোগের প্রতিষেধক হিসাবেও কাজ করে। রসুনের গন্ধ খুব উগ্র হাওয়ায় তা অনেকেই তা সহয্য করতে পারে না। কিন্তু তার অসাধারণ গুনের কথা স্মরণে রেখে, রান্নার সঙ্গে মশলা …
নিমের পরিচিতি – নিম মাঝারি ধরণের চিরহরিত বৃক্ষ। তবে শুষ্ক জায়গায় পত্র ঝরা বৃক্ষের মতো আচরণ করে. গাছ সাধারণত ৪০-৫০ ফুট লম্বা হয়। ফেব্রুয়ারী মার্চ মাসে নিম গাছের পাতা ঝরে নতুন পাতা গজায়। নিম গাছের বাকল গাঢ় ধূসর বর্ণের ও আমসৃণ। পাতা যৌগিক,৯-১৫ টি পত্রক থাকে। ফুল সাদা সুগন্ধি যুক্ত। ফল ডিম্বাকার। আমাদের দেশে সাধারণত দেশী …
