মুখে ব্রণ, মেচেতা, কালো ছাপ পড়া ইত্যাদির সঙ্গে পেটের যোগ এটা নিবিড়। পেট পরিষ্কার থাকলে এইসব উপদ্রবে ভুগতে হয় না। তাই লক্ষ রাখতে হবে যাতে কোষ্টকাঠিণ্য না হয়।
ব্রণ হোকে কখনোও খুটবেন না বা গলার চেষ্টা করবেন না। এতে হিতে বিপরীত হবে। ব্রণ ছড়িয়ে পড়ে কিংবা নখের বিষে বিষিয়ে গিয়ে বিপজ্জনক হয়েছে উঠতে পারে। এর ফলে স্থায়ী দাগ হয়ে যেতে পারে।
ব্রণ ভালো করতে কিছু ঘরোয়া টোটকা
(১) সমমাত্রায় লেবুর রস ও গোলাপ জল মিশিয়ে মুখে নিয়মিত মাখতে হবে। ২০-২৫ মিনিট পর পরিষ্কার জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
(২) প্রতিদিন স্নানের আগে লেবুর খোসা ধীরে ধীরে মুখে ঘষতে হবে পড়ে হাল্কা গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
(৩) নিম ডালের ভেতরের দিকের নরম অংশ জলে চন্দনের মতো ঘষে লেপন কিরলে ব্রণ, ব্রনের দাগ, মুখের কালো ভাব নষ্ট হয়। প্রথম অবস্থায় ব্রনে লাগালে ব্রণ বসে যায়।
(৪) কাঁচা দুধ দিয়ে জাইফল পাথরে ঘষে চন্দনের মতো কোনো নিতে হবে। এটি মুখে লেপন করে আধ ঘন্টা পরে হাত দিয়ে ঘষে তুলে নিতে হবে। পড়ে হালকা গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন।
দিনে কয়েকবড় এভাবে মাখলে কয়েকদিনের মধ্যেই মুখের ব্রণ ভালো হবে, কালো দাগ দূর হবে। চোখের নিচে কালি পড়া বন্ধ হবে।
(৫) সকালে নিমডাল দিয়ে দাঁতন করতে হবে। দাঁতন করার সময় কুচি বা ডগা ব্রনের ওপরে বুলালে ব্রণ সেরে যায়।
একটি মুষ্টি যোগ
ব্রণ উঠছে বুঝতে পারলে, রাতে শোয়ার সময় নাকের ভেতরের অংশ থেকে আঙুল দিয়ে ঘাম নিয়ে ব্রনে লাগাতে হবে। এভাবে ২/১ দিন করলেই ব্রণ বসে যাবে।